বর্তমান যুগে এই মোবাইল রিপেয়ারিং কথাটির সাথে মানুষজন বহুলভাবে পরিচিত. এই শিল্পযোগটিতে কর্মসংস্থান খোঁজার জন্য তোমার মতো বহু ছেলেমেয়েই আগ্রহী। কিন্তু তোমার স্বপ্ন সফল করতে গেলে, একটি সুযোগ্য প্রতিষ্ঠান থেকে প্রশিক্ষিত হতে হবে. তাই সেই উদ্দেশ্যে যখন তুমি গুগল কে জিজ্ঞেস করবে, “হুইচ ইস দা বেস্ট মোবাইল রিপেয়ারিং ট্রেনিং সেন্টার নিয়ার মি?” সেখানে প্রথম তিনটি পরামর্শের মধ্যেই কোনো একটি কে বেছে নেয়া ভালো।
যদি সাধারণ অর্থে জানতে চাও তো সে ক্ষেত্রে বলা যেতে পারে যে মোবাইল রিপেয়ার করার আক্ষরিক অর্থ হলো মোবাইল ফোন সংক্রান্ত কোনো যন্ত্রাংশ বা প্রযুক্তি জনিত সমস্যার সমাধান করা বা সেটিকে মেরামত করে যন্ত্রটিকে আবার আগের মতো সচল করে তোলা। এই কাজটি করতে গেলে কিন্তু বিশেষ প্রশিক্ষণের প্রয়োজন হয়ে থাকে এবং বলা যেতে পারে ভোকেশনাল ট্রেনিং কোর্সস গুলো এই প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত যে শিক্ষা দিয়ে থাকে তা মোবাইল এর হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার দুটি সম্পর্কেই তোমাকে অবগত করে তোলে।
তবে মোবাইল রিপেয়ার করতে গেলে অতি অবশ্যই তোমাকে সেটির যন্ত্রাংশ ও প্রযুক্তি সম্পর্কে বিশেষ জ্ঞান লাভ করতে হবে. আর সেটা লাভ করতে হলে তোমার নিজের আগ্রহ থাকার সাথে সাথে যেটি ভীষণ ভাবে জরুরি তা হলো একটি সুযোগ্য প্রতিষ্ঠানের সংস্পর্শে আসা. যদি তুমি এই কাজটি করতে পারো সেক্ষেত্রে একজন প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত ব্যক্তি হিসেবে তুমি কর্মজীবনে বিশেষ উন্নতির শিখরে পৌঁছবে।
মোবাইল ফোনের এই বহুল ব্যবহার এই প্রশিক্ষণে প্রশিক্ষিত ব্যক্তিদের চাহিদা ক্রমশ বাড়িয়ে তুলেছে এবং এটি নিঃসন্দেহে বলা যেতে পারে যে তাদের কর্মসংস্থানের কোনোদিন কোনো বিশেষ অভাব এই যুগ হোক বা আগাম যুগ কোনোদিনই পরিলক্ষিত হবে না. একজন প্রশিক্ষণে প্রাপ্ত ব্যক্তি হিসেবে যদি তুমি তোমার কাজটি সঠিক ভাবে দায়িত্বের সাথে সম্পন্ন করতে পারো তাহলে তুমি বিশেষ অর্থলাভের সুযোগ পাবে।
যেকোনো প্রশিক্ষণ নিতে গেলেই তার জন্য কিছু পূর্ববর্তী যোগ্যতা বা কিছু বিশেষ গুণাবলী তোমার মধ্যে থাকা প্রয়োজন। যেগুলো না থাকলে ভোকেশনাল ট্রেনিং কোর্সস ভালোভাবে রপ্ত করতে তোমার অসুবিধা হতে পারে। এই যোগ্যতা দুই রকম ভাবে বিচার করা যেতে পারে এক হলো শিক্ষাগত যোগ্যতা অপরটি হলো স্বভাব গত যোগ্যতা। তবে এই দুই এর ই বিশেষ প্রয়োজন আছে এবং যা তোমার সাফল্যের সিঁড়ি হতে পারে।
সবধরনের বিবেচ্য বিষয়গুলোর মধ্যে যেটি সবথেকে প্রযোজ্য সেটি হলো একটি সুযোগ্য প্রতিষ্ঠান খুঁজে বের করা এবং যাতে তোমাকেই উদ্যোগ নিতে হবে. যদিও কাজটা খুব একটা সহজ নয় তবুও যদি তুমি করতে পারো সেক্ষত্রে তোমার কর্মক্ষেত্রে উন্নতি কেউ ঠেকাতে পারবে না. তাই কিছু সোজা সরল উপায় অবলম্বন করো যাতে তুমি তোমার লক্ষে খুব সহজেই পৌঁছতে পারো। সর্বশ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান হিসেবে কোনো একটিকে বেছে নেওয়ার আগে যে বিষয়গুলো তোমার পর্যালোচনা করে দেখে নেওয়া উচিত তা হলো,
সর্বোপরি যদি তুমি এরম কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শত চেষ্টার পরেও খুঁজে না পেয়ে গুগল কে প্রশ্ন কর যে, “হুইচ ইস দা বেস্ট মোবাইল রিপেয়ারিং ট্রেনিং সেন্টার নিয়ার মি?” তাহলে যে সবসময়েই তোমাকে জর্জ টেলিগ্রাফ ট্রেনিং ইন্সটিউট টিকে বেঁচে নিতেই সে পরামর্শ দেবে।