তোমার মত এরকম অনেকেই চুলের যত্ন এবং স্টাইলিং এর ব্যাপারে জানতে চায়. বর্তমান যুগে এটি একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় পেশা কারণ আধুনিক মেয়েরা নিজেদের চুলের ব্যাপারে খুবই সৌখিন। তাই তুমি যদি এই কাজ জেনে থাকো তো সেক্ষেত্রে ভবিষ্যৎ জীবনে তোমার বিশেষ অর্থলাভের সুযোগ রয়েছে।
এই কাজের সঙ্গে নিজেকে যখন যুক্ত করবে তখন তুমি গুগলকে জিজ্ঞেস করতেই পারো, “হুইচ ইন্সটিউট গিভস দা বেস্ট পার্লার ক্লাসেস নিয়ার মি?” সেক্ষেত্রে কিন্তু গুগল তোমাকে যে নামগুলো দেবে তার মধ্যে তোমাকে প্রথম তিনটি নামি বেছে নিতে হবে আর এই তিনটি নামের মধ্যে অতি অবশ্যই একটি নাম জর্জ টেলিগ্রাফ ট্রেনিং ইনস্টিটিউট হবে.
প্রশিক্ষণ নেয়ার আগে অবশ্যই তোমার জানা উচিত যে এই কাজ করতে গেলে তোমাকে কি কি শিখতে হবে. বিষয়গুলো হচ্ছে সেগুলো না শিখলে কিন্তু কোনোদিনই তুমি বুঝতে পারবে না কিভাবে কর্মক্ষেত্রে উন্নতি করা যায়. আর যখন তুমি এই কাজ পেশাগত ভাবে শিখতেই চাইছো তখন ধরে নেয়া যায় যে তুমি কর্মক্ষেত্রে উন্নতি করার কথা মাথায় নিয়েই শিখতে চাইছো।
চুলের যত্নের মধ্যে যেগুলো পরে তা হলো শ্যাম্পু করা, কোনো বিশেষ যত্ন বা ট্রিটমেন্ট বা স্পা করা, এছাড়াও চুলের স্টাইলিং বলতে যে বিষয়গুলো বোঝায় তা হলো চুলটাকে বিভিন্ন আকারে কাটা, বা মানানসই রং করা কিংবা কোনো বিশেষ অনুষ্ঠান উপলক্ষে চুলের সাজসজ্জা করা. এই সব ধরণেরই কাজ মূলত চুলের পরিচর্যার মধ্যে পড়ে থাকে। আর এখন অনেকেই এই সার্ভিসগুলো নিতে পার্লার গিয়ে থাকেন। শুধু যে মেয়েরা তা নয় অনেক ছেলেরাও গিয়ে থাকে।
বিউটি পার্লার ক্লাসেস করলে তুমি এই সব ধরনের কাজ শিখতে পারবে। তবে যদি তুমি বিশেষ করে চুলের পরিচর্যার উপরই কাজ করতে চাও তাহলে তোমাকে এই কাজটি শেখার জন্য কিছু বিশেষ প্রশিক্ষণ নিতে হবে. তবে তুমি যদি এই কাজটি ভালোভাবে শিখতে পারো সেক্ষেত্রে তা ভবিষ্যৎ জীবনের জন্য মঙ্গলময় আর তার কারণস্বরূপ বলা যায়,
কাজটি শিখতে গেলে শুধু নয় নিজের পেশা হিসেবে যদি এই কাজটিকে বেছে নিতে চাও তাহলে অতি অবশ্যই তোমাকে মানসিকভাবে কিছু ক্ষেত্রে প্রস্তুত হতে হবে. যদি না হও সেক্ষেত্রে কোন দিনই এই কাজ করে সফল কর্মজীবন তৈরী করতে পারবে না. তাই যে যে রাখতে হবে তা হলো,
শুধুমাত্র যে বিউটি পার্লার ক্লাসেস করলেই যে তুমি এই কাজে সফল হতে পারবে তা নয় আরো অনেকগুলো বিষয় আছে যেগুলো তোমার মধ্যে থাকলেই তবে তুমি এই কাজে সফল হতে পারবে। তার মধ্যে যে বিষয়গুলো উল্লেখযোগ্য তা হলো,
যেকোনো কাজ শেখার আগে কিছু বিষয় তোমার বিবেচনা করে দেখা উচিত এবং তা না করলে পরবর্তীকালে তোমাকেই কিছু অপ্রীতিকর ঘটনার সম্মুখীন হতে হবে. যেটা কখনোই একটি পেশা শুরু করার ক্ষেত্রে ভালো না.
কোন প্রতিষ্ঠানটি সবচেয়ে ভালো তা বেছে নেয়ার কিছু কৌশল আছে. যদিও কাজটা খুব একটা সহজ না তবুও তুমি যদি কিছু পদক্ষেপ অনুসরণ করো তাহলে তুমি খুব সহজেই বুঝতে পারবে কোন প্রতিষ্ঠানটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র হিসেবে সবচেয়ে ভালো।
একথা বলা বাহুল্য যে এই উপদেশ গুলো অনুসরণ করে চললে তুমি অতি অবশ্যই সবচেয়ে ভালো প্রতিষ্ঠানটির খোঁজ পাবে কিন্তু যদি তোমার হাতে এত সময় না থাকে তাহলে তুমি জর্জ টেলিগ্রাফ ট্রেনিং ইনস্টিটিউট কে নিঃসন্দেহে বেছে নিতে পারো। তার কারণ তথ্য বলে এই প্রতিষ্ঠান থেকে কাজ শিখে অনেক ব্যক্তিই আজ এই কর্মক্ষেত্রে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছে।